Showing posts with label Feature. Show all posts
Showing posts with label Feature. Show all posts

Friday, April 26, 2024

Radio Signal From BBC

Radio Signal From BBC

Prepare to delve into the enduring history of the Radio Signal From BBC! For more than half a century, the BBC has stood as a steadfast and influential force in the broadcasting world. With its iconic callsign, which initially marked an AM radio station in 1953 and later expanded to include an FM radio, the BBC has been a cornerstone in shaping the nation's media culture.

Tuesday, June 6, 2023

দ্বীপালীর সাথে অভিসার ও একটা রোমান্টিক কবিতা

দ্বীপালীর সাথে অভিসার 

১৯৯১ সালের ফেব্রুয়ারিতে দ্বীপালীর সাথে অভিসার নিয়ে একটা রোমান্টিক কবিতা লিখেছিলাম। কলেজের এবং স্থানীয় এক লিটিল ম্যাগাজিনে তা প্রকাশও পেয়েছিল। জীবনের ঔ পর্বটার রোমাঞ্চই অন্যরকম। নানা কারনে কবিতা ও তার সাঙ্গপাঙ্গ, সবাইকে হারিয়ে ফেলেছি। আজকে হঠাৎ খেয়াল করলাম Google এর AI platform ‘Bard’-এ ঢুকতে পেরেছি। মানে গুগোল বার্ড বাংলাদেশের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। কী করা যায়, ভাবনাটা মাথায় আসতেই দ্বীপালীর কথা মনে পড়লো। AI তে আমি একদম নবিশ, abcd জ্ঞানও নেই। তবুও সাহস করে গুগোল বার্ড ও চ্যাট জিপিটিকে গল্পটা শোনালাম। দু’জনেই লিখে দিল আমার যেমন - তেমন কবিতার দূর্দান্ত ইংরেজি সংস্করণ। বাংলা করতেও বলেছিলাম, কিন্তু বাংলার ছিরি দেখে হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়েছি। AI কে বোঝানোরও হয়ত কিছু নিয়ম-কানুন আছে, যা আমার অজানা।

Friday, April 28, 2023

অনলাইন রেডিও জ্যোতি রাজশাহী ও আমরা

অনলাইন রেডিও জ্যোতি রাজশাহী ও আমরা, লেখাটি ফাদার বাবলু কোড়াইয়া DX-NET জানুয়ারি-জুন ২০২৩ সংখ্যার জন্য লিখেছেন। রাজশাহী ও বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার শ্রোতাদের নিয়ে ২০২৩ সালের বিশ্ব বেতার দিবস পালন করে রেডিও জ্যোতি। সেখানেই এই লেখাটির স্ক্রিপ্ট তৈরী হয়।  এখনও যারা DX-NET এর পিডিএফ কপি পাননি, তারা এখান থেকে জেনে নিতে পারেন রেডিও জ্যোতির বিস্তারিত।

অনলাইন রেডিও জ্যোতি রাজশাহী ও আমরা

বেতারের কত স্মৃতি কত কথা

বেতারের কত স্মৃতি কত কথা
DX-NETএর ২০২৩ সালের প্রথম সংখ্যায় “বেতারের কত স্মৃতি কত কথা” এর মাধ্যমে শখের দুনিয়ার স্মৃতিচারণ করেছেন, আতা ইলাহী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, সংক্ষেপে এ.ই.এম আব্দুল্লাহ। তিনি বর্তমানে একজন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। রাজশাহী সরকারী কলেজে দীর্ঘদিন অধ্যাপনা করেছেন। রাজশাহীর প্রথম প্রজন্মের রেতার প্রেমিক হিসেবে তাঁকে দেখা হয়। আর্ন্তজাতিক বেতার অঙ্গনে রাজশাহীকে তুলে ধরায় তাঁর অবদান অনেক। 

বেতারের কত স্মৃতি কত কথা 

১৯৭১ সন, তখন আমি কলেজের তরুণ ছাত্র। হঠাৎ দেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই বন্ধ। কোন কাজ কর্ম নেই। বাড়ির বাইরেও যাওয়া যাবেনা। তাই বাড়িতে বসেই সঠিক খবর জানার জন্যে BBC, VOA, AIR শুনতে হয়। আমার তখন থেকেই বেতার শোনা শুরু। আমাদের ছিল GEC Valve Set Radio যা গরম হয়ে কাজ শুরু করতো ১৫/২০ মিনিট পরে। ফলে কোন অনুষ্ঠান শুনতে হলেপ্রায় ১৫/২০ মিনিট পূর্বেই পায়তারা শুরু করতে হতো। যাহোক, পরবর্তীতে বেতার শোনা নেশার মতো হয়ে গেল।

রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি

ইন্টারন্যশনাল ডি এক্স রেডিও লিসেনার্স ক্লাব, বারুইপাড়া, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত-এর এস এম নাজিমুদ্দিন  DX-NET এর জানুয়ারি-জুন ২০২৩ সংখ্যার জন্য লেখায় রেডিও তেহরানের স্মৃতিচারণ করেছেন, রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি লেখাতে। DX-NET’এর ডিজিটাল কপি অর্থাৎ PDF সংখ্যা সবার সঙ্গে সহভাগীতা করা হয়েছে। এখানে লেখাটি DX-NET যারা পাননি তাদের জন্য সংরক্ষণ করা হলো। 

রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি

রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি

প্রকৃতির মাঝে এক অপরূপ সৌন্দর্যের প্রাচুর্য উপলব্ধি করার সময় এখন। চারিদিকে নানা রঙের ফুলের সমারোহ বাংলার প্রকৃতিকে এক অপূর্ব মোহময়ী করে রেখেছে।

এই মনোমুগ্ধকর সুগন্ধ আস্বাদন করতে করতে অন্য এক জগতে হারিয়ে যাই; হারিয়ে যাই ছেলেবেলার সেই শৈশবে। যখন মনের আনন্দে পার্থিব দায়িত্বের বাইরে ছুটে বেড়াতাম পল্লী বাংলার পাড়া থেকে সে পাড়া; বাগান থেকে বাগানে।এ সকল ভালো লাগার অনুভূতির সঙ্গে মনপ্রাণজুড়ে ছিল রেডিও। কিন্তু হায়! নিজের কোনো রেডিও ছিল না। বাবার রেডিওটি লুকিয়ে চুরিয়ে মাঝে মাঝে শোনার সুযোগ ঘটতো বৈকি! রাত্রি বেলায় শোবার সময় বাবা রেডিওটি অন করে মাথার কাছে রেখে খবর বা অন্যান্য অনুষ্ঠান শুনতো, এর সাথে আমিও শুনতে শুনতে কখন যেন ঘুমিয়ে পড়তাম।

Friday, March 31, 2023

ধান ভানতে শিবের গীত : দাঁড়িওয়ালা ছেলেটি

১৯৯০ সালের কথা, আমি তখন টোকিওতে রেডিও জাপানের বাংলা সম্প্রচার বিভাগে কাজ করি। আমাদের সিনিয়র সহকর্মী ইসকান্দার আহমদ চৌধুরী (বেশ আগে জান্নাতবাসী হয়েছেন) এক বিকেলে চট্টগ্রামের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সৈয়দ মাহবুবুল হক ও তার মিসেসকে NHK ভবনে বেড়াতে নিয়ে এলেন (NHK সদর দপ্তর আসলেও টোকিওর টুরিস্ট স্পটগুলির একটি, সুতরাং প্রতিদিন অনেকেই সেটি দেখতে যান)। 
চৌধুরী সাহেবও চট্টগ্রামের মানুষ, এদের মধ্যে দীর্ঘ দিনের সখ্য। সৈয়দ সাহেব হিমায়িত চিংড়িসহ আরও সব পণ্যের রপ্তানি ব্যবসায় জড়িত। ব্যবসায় উপলক্ষেই টোকিও গেছেন। আমার সাথে পরিচয় হওয়ার পর কথা প্রসঙ্গে জানালেন ফেরার পথে তাঁরা ব্যাংকক - রেঙ্গুন হয়ে ঢাকা যাবেন। রেঙ্গুনে তাঁর এক বন্ধু থাকেন, তাঁর জন্যে হুমায়ূন আহমেদের তিনটি টিভি নাটকের ভিডিও ক্যাসেট নিয়ে এসেছেন, সেগুলি পৌঁছাতে হবে। কী নাটক জানতে চাইলে বললেন - এই সব দিনরাত্রি, অয়োময় আর বহুব্রীহি। প্রথম নাটকটির এতই নাম শুনেছি যে আগ্রহ চেপে রাখতে পারলাম না। ওঁরা আগামীকালও টোকিওতে আছেন জেনে বললাম, আমি যদি এখন আপনাদের সঙ্গে হোটেলে যাই, ক্যাসেটগুলো দেবেন? কাল সন্ধ্যায় পৌঁছে দেবো। তিনি বললেন – ‘মোট ছ' টা ক্যাসেট, আপনি কি দেখে শেষ করতে পারবেন?’ বললাম, যতটুকু পারি দেখবো তবে আগামীকাল সন্ধ্যার মধ্যে পেয়ে যাবেন - এ ব্যাপারে গ্যারান্টি। 

আমি মাহবুবুল হক দম্পতির সঙ্গে হোটেলে এলাম। পাঁচ তারকা বলেই মনে হলো। আমাকে লাউঞ্জে অপেক্ষা করতে বলে তিনি ক্যাসেটগুলো এনে দিলেন। পরদিন ঘটনাক্রমে রোববার ছিল। আমি রাত জেগে এবং পরের দিন সারাটা সময় জুড়ে নাটক তিনটি দেখে ফেললাম (লম্বা দৃশ্য অবশ্য মাঝেমাঝে FF করেছি!) এবং যথাসময়ে সেগুলি ফেরত দিয়ে এলাম। পরে এক বাঙালি যুবকের কাছে এই গল্প করায় সে হেসে বললো - এই ক্যাসেট তো এখানেই কিনতে পাওয়া যায়। আমি সেই ভিডিওর দোকান থেকে 'এই সব দিনরাত্রি' নাটকের ক্যাসেট কিনে আনলাম। 
রেডিও জাপানে আমাদের এক সহকর্মী (টোকিওতে বসবাসরত ভারতীয়) রুমাদি, তথা মিসেস অজন্তা গুপ্তের সঙ্গে এক অবসরে বিটিভির নাটকের প্রসঙ্গ নিয়ে কথা হচ্ছিল। তিনি বললেন - রেণু বৌদির কাছে (মুন্সি আজাদের স্ত্রী, আমাদের পরিচিত) ' এই সব দিনরাত্রি'র প্রশংসা শুনেছি। আমি তাকে নাটকটি দেখতে দিলাম। দু' দিন পর তিনি ক্যাসেট দুটি ফেরত দিয়ে বললেন - এর আগে বাংলাদেশের টিভি নাটক দেখা হয় নি, দাঁড়িওয়ালা ছেলেটি (আসাদুজ্জামান নূর!) খুব ভালো অভিনয় করেছে। আমি হেসে তাঁর কথায় সম্মতি জানালাম। 
(জনাব নূর অনেক দিন থেকেই সাংস্কৃতিক অঙ্গনে পরিচিত নাম এবং একটি বড় বিজ্ঞাপনী সংস্থার অধিকর্তা বলে জানতাম, তিনি এখন তো সংসদ সদস্য এবং সাবেক মন্ত্রী) ।

জনাব হাসান মীর, একজন অবসরপ্রাপ্ত বেতার ব্যক্তিত্ব।

Tuesday, February 28, 2023

রেডিও রেবেল্ড: কিউবায় একটি বিপ্লবী কণ্ঠস্বর

পঁয়ষট্টি বছর আগে রেডিও রেবেল্ড: কিউবায় একটি বিপ্লবী কণ্ঠস্বর, পিনো দেল আগুয়ার যুদ্ধ এবং চে'র গেরিলা কলাম ও অন্যান্য কর্মকান্ডের উপর প্রথম যুদ্ধ প্রতিবেদন প্রচার ও প্রচার শুরু করে। রেডিও রেবেল্ড কিউবার একটি রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন রেডিও স্টেশন যা কিউবার বিপ্লবের সময় একটি গোপন রেডিও স্টেশন (Clandestine Radio) হিসাবে প্রথম কুখ্যাতি অর্জন করেছিল। স্টেশনটি বাতিস্তা সরকারকে উৎখাত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল এবং আজও কিউবার মিডিয়াতে একটি গুরুত্বপূর্ণ কণ্ঠস্বর হিসাবে রয়ে গেছে। 

রেডিও রেবেল্ড: কিউবায় একটি বিপ্লবী কণ্ঠস্বর

Wednesday, January 1, 2020

Paula Chao of RTI and 20 Question

Paula Chao of RTI
Ms Paula Chao, is a name of radio personal. She is the coordinator of English Service of Radio Taiwan International. Before joining Radio Taiwan International, she worked six years for Voice of Free China. Paula Chao graduated in history from Tamkang University. From the University of California, she received her MA degree in Comparative Education and Social Science.

Wednesday, April 10, 2019

রেডিও জাপানের ৫৮ বছর

রেডিও জাপানের ৫৮ বছর

হাসান মীর  

হাসান মীর  
জাপানের প্রাচীনতম সম্প্রচার প্রতিষ্ঠান NHK (Nippon Hoso Kyokai বা ইংরেজিতে Japan Broadcasting Corporation)' এর অঙ্গ সংগঠন রেডিও জাপানের বাংলা সম্প্রচারের ৫৮ বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ তেসরা এপ্রিল। আপনারা জানেন জাপানিরা তাদের নিজেদের দেশটাকে বলে নিপ্পন (Nippon ) বা নিহন ( Nihon) যার অর্থ সূর্য থেকে সৃষ্ট আর এশিয়ার পূর্বপ্রান্তের দেশ বলে আমরা জাপানকে বলি সূর্যোদয়ের দেশ, অর্থাৎ যে দেশে প্রথম সূর্য ওঠে।
জাপানে সরকারি উদ্যোগে সম্প্রচার ব্যবস্থার সূচনা ১৯২৬ সালের ৬ই অগাস্ট তখন নাম ছিল রেডিও টোকিও। এরপর বিধিবদ্ধ আইনের আওতায় NHK নামে যাত্রা শুরু হয় ১৯৩৫ সালের পয়লা জুন। তবে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের পরাজয় এবং দেশটি আমেরিকার দখলে চলে যাওয়ায় ছয় বছরের বেশি NHK এর সম্প্রচার বন্ধ ছিল ১৯৫২ সালে পুনরায় এর যাত্রা শুরু হয়।

Saturday, January 26, 2019

রেডিও তেহরান ও আমি


মুহাম্মদ নাজিমুদ্দিন | রেডিও তেহরান ও আমি 


সেই কবেকার কথা; প্রাথমিক বিদ্যালয়ের গণ্ডি পেরিয়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়ছি। শৈশবের সেই দিনগুলোতে বাড়িতে বাবার সঙ্গে রেডিও তেহরানের বাংলা খবর শুনতাম। সবার সঙ্গে রেডিও শোনা মানেই ছিল খবর নাটক শোনা। তখন ইরান ইরাকের যুদ্ধ চলছে। যুদ্ধের খবর একটু একটু করে বিশ্ব সম্বন্ধে জানার সেই শুরু। এভাবেই মনের অজান্তে ইরানের প্রতি কৌতুহল বাড়ে। আর এই কৌতুহল- আকৃষ্ট করে রেডিও তেহরানকে।

ক্রমেই ইরানের ইসলামি বিপ্লবের রূপকার মরহুম ইমাম খোমেনী (রহ.)-এর জীবন, ব্যক্তিত্ব, নেতৃত্ব, জ্ঞান, প্রজ্ঞা দূরদর্শিতা আমাকে মুগ্ধ-আকৃষ্ট করে তোলে। এরই ফলশ্রুতিতে রেডিও তেহরানের গুণমুগ্ধ শ্রোতায় পরিণত হই।

Readers' Choice