Friday, April 28, 2023

অনলাইন রেডিও জ্যোতি রাজশাহী ও আমরা

অনলাইন রেডিও জ্যোতি রাজশাহী ও আমরা, লেখাটি ফাদার বাবলু কোড়াইয়া DX-NET জানুয়ারি-জুন ২০২৩ সংখ্যার জন্য লিখেছেন। রাজশাহী ও বাংলাদেশের অন্যান্য জেলার শ্রোতাদের নিয়ে ২০২৩ সালের বিশ্ব বেতার দিবস পালন করে রেডিও জ্যোতি। সেখানেই এই লেখাটির স্ক্রিপ্ট তৈরী হয়।  এখনও যারা DX-NET এর পিডিএফ কপি পাননি, তারা এখান থেকে জেনে নিতে পারেন রেডিও জ্যোতির বিস্তারিত।

অনলাইন রেডিও জ্যোতি রাজশাহী ও আমরা

বেতারের কত স্মৃতি কত কথা

বেতারের কত স্মৃতি কত কথা
DX-NETএর ২০২৩ সালের প্রথম সংখ্যায় “বেতারের কত স্মৃতি কত কথা” এর মাধ্যমে শখের দুনিয়ার স্মৃতিচারণ করেছেন, আতা ইলাহী মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, সংক্ষেপে এ.ই.এম আব্দুল্লাহ। তিনি বর্তমানে একজন অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক। রাজশাহী সরকারী কলেজে দীর্ঘদিন অধ্যাপনা করেছেন। রাজশাহীর প্রথম প্রজন্মের রেতার প্রেমিক হিসেবে তাঁকে দেখা হয়। আর্ন্তজাতিক বেতার অঙ্গনে রাজশাহীকে তুলে ধরায় তাঁর অবদান অনেক। 

বেতারের কত স্মৃতি কত কথা 

১৯৭১ সন, তখন আমি কলেজের তরুণ ছাত্র। হঠাৎ দেশে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানই বন্ধ। কোন কাজ কর্ম নেই। বাড়ির বাইরেও যাওয়া যাবেনা। তাই বাড়িতে বসেই সঠিক খবর জানার জন্যে BBC, VOA, AIR শুনতে হয়। আমার তখন থেকেই বেতার শোনা শুরু। আমাদের ছিল GEC Valve Set Radio যা গরম হয়ে কাজ শুরু করতো ১৫/২০ মিনিট পরে। ফলে কোন অনুষ্ঠান শুনতে হলেপ্রায় ১৫/২০ মিনিট পূর্বেই পায়তারা শুরু করতে হতো। যাহোক, পরবর্তীতে বেতার শোনা নেশার মতো হয়ে গেল।

রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি

ইন্টারন্যশনাল ডি এক্স রেডিও লিসেনার্স ক্লাব, বারুইপাড়া, মুর্শিদাবাদ, পশ্চিম বঙ্গ, ভারত-এর এস এম নাজিমুদ্দিন  DX-NET এর জানুয়ারি-জুন ২০২৩ সংখ্যার জন্য লেখায় রেডিও তেহরানের স্মৃতিচারণ করেছেন, রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি লেখাতে। DX-NET’এর ডিজিটাল কপি অর্থাৎ PDF সংখ্যা সবার সঙ্গে সহভাগীতা করা হয়েছে। এখানে লেখাটি DX-NET যারা পাননি তাদের জন্য সংরক্ষণ করা হলো। 

রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি

রেডিও তেহরান- কিছু কথা, কিছু স্মৃতি

প্রকৃতির মাঝে এক অপরূপ সৌন্দর্যের প্রাচুর্য উপলব্ধি করার সময় এখন। চারিদিকে নানা রঙের ফুলের সমারোহ বাংলার প্রকৃতিকে এক অপূর্ব মোহময়ী করে রেখেছে।

এই মনোমুগ্ধকর সুগন্ধ আস্বাদন করতে করতে অন্য এক জগতে হারিয়ে যাই; হারিয়ে যাই ছেলেবেলার সেই শৈশবে। যখন মনের আনন্দে পার্থিব দায়িত্বের বাইরে ছুটে বেড়াতাম পল্লী বাংলার পাড়া থেকে সে পাড়া; বাগান থেকে বাগানে।এ সকল ভালো লাগার অনুভূতির সঙ্গে মনপ্রাণজুড়ে ছিল রেডিও। কিন্তু হায়! নিজের কোনো রেডিও ছিল না। বাবার রেডিওটি লুকিয়ে চুরিয়ে মাঝে মাঝে শোনার সুযোগ ঘটতো বৈকি! রাত্রি বেলায় শোবার সময় বাবা রেডিওটি অন করে মাথার কাছে রেখে খবর বা অন্যান্য অনুষ্ঠান শুনতো, এর সাথে আমিও শুনতে শুনতে কখন যেন ঘুমিয়ে পড়তাম।

Readers' Choice